Arbitration is the most established Alternative Dispute Resolution (ADR) mechanism in the world. It operates not only to resolve disputes between the parties, but also acts as a mechanism that relieves courts from the burden of adjudication of litigation, which is a time consuming affair. Moreover, in a world that is increasingly interconnected with business and commerce, speedy resolution of disputes between the parties from different countries is essential and arbitration is a vital tool to achieve that objective. \n This book is the first detailed commentary on the law of arbitration in Bangladesh, and is aimed to cater for the arbitration practitioners, judges, lawyers, law students, and researchers to navigate the complex and intricate field of arbitration. The bilingual feature of this bookalso first-of-its-kind in Bangladesh legal arenais aimed to take this complex area of law to the masses so that both local and international readers can find their answers in their preferred language. The book is written by Barrister Junayed Ahmed Chowdhury, Advocate, Supreme Court of Bangladesh.
‘সালিস’ পৃথিবীজুড়ে প্রতিষ্ঠিত একটি ‘বিকল্প বিরোধ-নিষ্পত্তি’ (এডিআর) ব্যবস্থা। শুধু বিভিন্ন পক্ষের মাঝে বিরোধ মীমাংসার জন্যই না, বরং আদালতকে বিচারকার্যের সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়ার বোঝা থেকে মুক্তি দেওয়ার একটা বন্দোবস্ত হিসেবেও সালিস দারুণ ভূমিকা রাখছে। বহু ক্ষেত্রেই বিবাদমান পক্ষগুলোর জন্য আদালতের চেয়ে সালিসের ব্যবস্থাটি বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখে। সালিসের প্রক্রিয়ায় আদালতের দীর্ঘসূত্রিতা এড়িয়ে মীমাংসায় পৌঁছানো সম্ভব হয়। ফলে বিশ্বায়িত পৃথিবীতে একাধিক রাষ্ট্রে অবস্থানরত পক্ষগুলোও সালিসের সাধ্যমে বিপুল সময় বাঁচাতে পারেন। অন্য দিকে, আদালতের শুনানি ছাড়াই সকলের জন্য গ্রহণযোগ্য ও সুবিধাজনক একটি নিষ্পত্তিতে পৌঁছানোর কারণে সকলের গোপনীয়তার সুরক্ষাও নিশ্চিত হয় এবং বিচারিক প্রক্রিয়ার আর্থিক ও মানসিক চাপ থেকেও রেহাই মেলে। এসব কারণেই বিশ্বজুড়ে বহু ক্ষেত্রেই আদালতের বদলে সালিস প্রক্রিয়াটির জনপ্রিয়তা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
‘বাংলাদেশের সালিস আইনের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ’ বইটি বাংলাদেশের সালিসি আইনের ওপর লেখা প্রথম বিশদ ভাষ্য। সালিস-সংক্রান্ত বিষয়ে প্র্যাকটিশনার, বিচারক, আইনজীবী, আইনের ছাত্র ও গবেষকদের সালিসের জটিল বিষয়গুলো বুঝতে সাহায্য করাই বইটির লক্ষ্য। বইটি বাংলাদেশে এ ধরনের প্রথম দ্বিভাষিক আইনি গ্রন্থ। বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় আলোচনাটি থাকায় স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পাঠক পছন্দের ভাষায় তাঁদের প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবেন। এতে আইনের এ জটিল ক্ষেত্রটিকে বৃহত্তর পাঠকসমাজের কাছে পৌঁছানো সম্ভবপর হবে বলে আশা করা যায়। বইটির লেখক ব্যারিস্টার জুনায়েদ আহমেদ চৌধুরী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।
জুনায়েদ চৌধুরী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী। তিনি ভার্টেক্স চেম্বার্স (ঢাকা, বাংলাদেশ) এবং ভার্টেক্স ইন্টারন্যাশনাল কনসাল্টিং (সিডনী, অস্ট্রেলিয়া) এর ব্যবস্থাপনা অংশীদার। জনাব চৌধুরী কর্পোরেট এবং আন্তর্জাতিক কর, সালিস, বিরোধ নিষ্পত্তি এবং ব্যবস্থাপনা, আইনী খসড়া প্রস্তুতকরণ, ব্যাংকিং এবং ফিন্যান্স (ইসলামীক ফিন্যান্স সহ), নির্মাণ ও অবকাঠামো, এভিয়েশন, জালানি এবং পরিবেশ আইনের বিশেষজ্ঞ। বিগত ২০ বছরে জনাব চৌধুরী সালিস এবং স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক আদালতে বিদেশী সালিসী রোয়েদাদ এবং প্রয়োগ সংক্রান্ত একাধিক মামলা পরিচালনা করেছেন। আন্তর্জাতিক আইনি ডিরেক্টরিগুলো, যেমন, ITR-World Tax তাকে একজন "Highly Regarded Practitioner" হিসাবে এবং Legal 500 Asia Pacific তাকে বাংলাদেশে বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য "Leading Individual" হিসাবে চিহ্নিত করে বাংলাদেশের একজন শীর্ষস্থানীয় আইনজীবী হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। তিনি বাংলাদেশের প্রধান কর আইন সংক্রান্ত গ্রন্থ Corporate Tax Law & Practice (দি ইউনিভার্সিটি প্রেস