
The author’s nearly 5 decades of association with Bangladesh recalls the dilemmas of being an academic immersed in the processes of development and change through many roles embracing pure research and the arenas of policy making and activism. Its purpose is to convey the complexities of engagement beyond the comfort of the written page.
দীপেশ চক্রবর্তী এই যুগের প্রধানতম ইতিহাসবেত্তাদের একজন। আধুনিক আমলকে নতুন করে বোঝাপড়ায় ও উত্তর-উপনিবেশি তত্ত্বতালাশের উত্থানে তাঁর অবদান জগতবিশ্রুত। জলবায়ু পরিবর্তনের অশনি সংকেতে সাড়া দিয়ে তাঁর সাম্প্রতিক লেখাজোখা ঐতিহাসিক জ্ঞানকাণ্ডের সীমা-পরিসীমা পুনর্বিবেচনায় অগ্রদূতের ভূমিকা পালন করেছে। দীপেশের জনসমাদৃত বাংলা রচনা খুলেছে তাঁর চিন্তাজগতের আরেক জানালা। এই সম্মাননা-বই দীপেশ চক্রবর্তীর চিন্তাভাবনা মূল্যায়ন করে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম বই। দুই বাংলার ভাবুক ও গবেষকদের লেখা নিয়ে ঢাকা থেকে সংকলিত প্রবন্ধগুচ্ছ
Whether negotiating the mind-games of the Israeli intelligence services or performing ablutions in a London bathroom, Mohammad Chowdhury’s life as a British Muslim travelling the world brings daily challenges.
সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের গতিমুখ আলোচনা ও ঔৎসুক্যের শেষ নেই। কী ছিল বঙ্গবন্ধুর উন্নয়নদর্শন, কীভাবে তিনি গড়তে চেয়েছিলেন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিকে, কৃষি-শিল্প নিয়ে তাঁর ভাবনা কী ছিল, কতদূর সাফল্য পেয়েছিলেন, কোন কোন ক্ষেত্রে অর্জন যথেষ্ট ছিল না, তাঁর রাজনৈতিক তৎপরতার পরম্পরা কীভাবে তাঁকে তৈরি করেছিল-- এসব প্রসঙ্গ নিয়ে পূর্ণাঙ্গ ও বিস্তৃত একটি গবেষণাগ্রন্থ বঙ্গবন্ধুর উন্নয়নদর্শন: দারিদ্র্যমুক্ত পরিকল্পিত বাংলাদেশ অভিমুখে।
সন্ত্রাসমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে দরকার একটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য, নিরপেক্ষ গবেষণা এবং সন্ত্রাসবাদের পরিস্থিতি বিশ্লেষণ, যা হবে দীর্ঘায়িত, প্রাতিষ্ঠানিক এবং সম্ভাব্য সকল মতাদর্শের উপর ভিত্তি করে। কিন্তু সন্ত্রাসবাদের উপর যেকোন নিরপেক্ষ গবেষণা ও বিশ্লেষণের জন্য তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক, উভয় ধারার সম্পৃক্ত মিশ্রণ কাম্য। এ কারণেই, সন্ত্রাসবাদ নিয়ে বাংলাদেশের পুর্ব অভিজ্ঞতা থাকা সত্ত্বেও, অন্যান্য দেশ যারা এ বিষয়ে কার্যকর নীতি নির্ধারণ করতে পেরেছে তাদের চেয়ে অনেক পিছিয়ে আছে। এ প্রেক্ষিতে সিটিটিসি ও সিজিএস-এর যৌথ
“টাকা এলো কেমন করে” মুদ্রার ধারণাটি কীভাবে বিকশিত হয়েছে, সেই বিষয়টি নিয়ে রীতিমত একটি চমকপ্রদ গ্রন্থ। প্রাচীন মানুষদের সরাসরি পণ্য বিনিময়ের মতো সরল প্রথা থেকে শুরু হয়ে পাথর, কড়ি, লবণ কিংবা আরও নানান বস্তু ইতিহাসের নানান পর্বে কেমন করে বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে ভূমিকা পালন করেছে, কীভাবে ধাতব মুদ্রা থেকে কাগজের মুদ্রার বিবর্তন ঘটলো, আজকে কীভাবে দেখাও যায় না, ছোঁয়াও যায় না, এমন সব মুদ্রায় লেনদেন সম্পন্ন হচ্ছে-- সেই পুরো ইতিহাসকে এক নিঃশ্বাসে পড়বার উপযুক্ত করে সাবলীল ভাষায় উপস্থাপন করেছেন সিরাজুল ইসলাম কাদির।<
The Ganges-Brahmaputra-Meghna estuary forms the central and most dynamic part of the coastal zone of Bangladesh. It is being shaped by a complex pattern of interactions between phenomena as the discharge of water, the sediment load, tidal forces, and estuarine circulation. This leads to a permanent process of formation and erosion of land and, indeed, to moving coastlines. It is a unique environment, not seen at this scale in any other part of the world.
১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা পূর্ববাংলার জন-মানুষের জন্যে ছিল এক পূর্ণ ঐতিহাসিক মুহূর্ত যা উত্তরকালের ইতিহাসের গতি অনেকটাই বদলে নিয়েছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন স্বল্প সংখ্যক বিভাগের একটি ছিল ইতিহাস বিভাগ। কালের পরিক্রমায় উভয়েই পূর্ণ করেছে তাদের শতবার্ষিক অভিযা্ত্রা। এই সুবর্ণ মুহূর্তটির স্মারক হিসেবে ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রকাশিত হলো শতবর্ষে ইতিহাস বিভাগ: অতীতের আলোয় বর্তমান ও ভবিষ্যৎ শীর্ষক গ্রন্থটি যেখানে বিভাগের শতবছরব্যাপী বিবর্তন, বর্তমানের চালচিত্র ও ভবিষ্যতের একটি সম্ভাব্য রূপরেখা উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে সুবিন্যস্ত পরিসরে গ