
The Chittagong Hill Tracts (CHT) has lost its majestic look. The hills are barren today. The forest resources have decreased to such great extent that official logging that the Bangladesh Forest industry Development Corporation (BFIDC) had performd for decades has come to an end. The Kaptai Dam, Karnaphuli Paper Mill (KPM) and other ‘development icons’ manifest concrete evidences of the ecological devastation today. The indigenous peoples who had a free run in the forest for generations now witness their nexus with nature torn.
Bangladesh has significant coal deposits in the North of the Country.But discontent and the grassroots revolt against the open-cut mine has made “Phulbari Coal Mine’ synonymous to a crisis. In the Face of unprecedented resistance from the communities, any activity in Phulbari mine footprint remains suspended since August 2OO6.This book presents stunning facts, analyses, critiques and images to Explain why local communities and many others are strongly opposed to Open cut mine.
বাংলাদেশ আয়তনের দিক থেকে ছোট হলেও জাতিগত এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ। দেশের উত্তর, উত্তর-পূর্ব, দক্ষিনের উপকূলীয় এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে ছোট ছোট বিভিন্ন জাতিসত্তার বসবাস। সরকারি হিসাবে এসব জাতির সংখ্যা ২৭ বলা হলেও আদিবাসী এবং গবেষকরা এ সংখ্যা ৪৫ বা তারও বেশি বলে দাবী করেন। এসব জাতিসত্তার ভাষা, নৃত্য-গীত,উৎসব, লোকাচার, সাহিত্যসহ নানাবিধ সাংস্কৃতিক উপাদান বর্ণিল ও বর্ণাঢ্য। বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিতে আদিবাসী জাতিসত্তার এসব সাংস্কৃতিক উপাদানের যতেষ্ট অবদান রয়েছে। আদিবাসী জাতিসত্তার সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক উপাদান আমাদের ঋদ্ধ করেছে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ক্ষুদ্র জাতিসত্তার মানুষ ও সংস্কৃতি সম্
সবুজ সৌন্দর্যে বাংলাদেশের তুলনা মেলা কঠিন। তারপরও দেশটি বন সম্পদে মোটেও সমৃদ্ধ নয়। ১৯২৭ সালে বন আইন সংস্কারের সময় বর্তমান বাংলাদেশ ভূ-খণ্ডে বনভূমির পরিমাণ ছিল মোট আয়তনের ২০ শতাংশ। বর্তমানে তা কমে ছয় শতাংশে নেমে এসেছে। এ পরিসংখ্যানও প্রশ্নাতীত নয়। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সুন্দরবন ছাড়া সত্যিকারের বন বলতে যা কিছু অবশিষ্ট আছে তা ছিটেফোঁটা মাত্র। বনভুমির অনেক জায়গায় তৈরি করা যে কৃত্রিম বনায়ন দেখি তা যে প্রকৃত অর্থে বন নয় তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সরকারি বনভূমিতে বৃক্ষ ফিরিয়ে আনার চেষ্টা আছে। তবে বিদেশী ঋণের টাকায় ও প্রায় ক্ষেত্রে বিদেশী প্রজাতি দিয়ে বনায়নের যে চেষ্টা তাতে কিছু গা
যৌনতা-বিক্রি যাঁর জীবিকার উপায় এদেশের সমাজ তাঁকে 'পতিতা' নাম দিয়ে সমাজের বাইরে ঠেলে দেয়। বহু পুরুষ তার দেহ ভোগ করেন বলে সমাজের বিচারে তিনি অশুচি এবং অপবিত্র। যৌনকর্মীর খদ্দের পুরুষটি কিন্তু সমাজে পতিত হন না। বরঞ্চ সমাজ এরকমও মনে করে যে পুরুষের উচ্ছৃঙ্খল যৌনচাহিদা স্বাভাবিক এবং বৃহত্তর সমাজের সম্পর্কের গণ্ডির বাইরে শুধুমাত্র অর্থের বিনময়ে পুরুষ যদি এ চাহিদা মেটাতে পারে সেটা সমাজের পক্ষে স্বাস্থ্যকর। দারিদ্র্য এবং নানারকম সামাজিক চাপের কারণেই এদেশে একটি মেয়ে যৌনতা বিক্রিকে পেশা হিসেবে নেন। এ কাজ করে মেয়েটির এবং তাঁর পরিবারের পেট চলে, কিন্তু তাঁর আয়ের বিরাট অংশ চলে যায় এই ব্যবস
‘বুনো’ বাংলাদেশের একটি ক্ষুদ্র জাতিসত্তা হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে ১৯৯১ সালের আদমশুমারিতে। তবে তাদের প্রকৃত তাদের প্রকৃত পরিচয়, সংখ্যা, বসবাসের এলাকা ইত্যাদি নিয়ে বিভ্রান্তি আছে। ১৯৯১ সালের আদমশুমারি অনুসারে এদের সংখ্যা ৭৪২১ এবং বসবাস কেবল নওগাঁ জেলাতে। তবে এদের প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশি এবং এরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেন যশোর, ফরিদপুর, নড়াইল, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, মানিকগঞ্জ – এসব জেলায়। ‘বুনো’ শব্দটি আরোপিত বা বলা চলে চাপিয়ে দেয়া। কারণ ‘বুনো’ বলে যারা পরিচিত তারা এক জাতিগোষ্ঠীর মানুষ নন। এদের মধ্যে আছেন ওড়াওঁ, ভূঁইয়া, মুন্ডারী পাহান, কুর্মি, মা